চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামের সাগরিকা পাড়ে বসেছে পশুর হাট। সেই হাটেই উঠেছিলো কালা মানিক। সেই গরুর দাম প্রথমবস্থায় ২০ লাখ উঠলেও এখন সেই গরুর দাম যে কেউ ৩ লাখও বলছে না।
ব্যাপারিরা জানান, কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে এবার ভারত থেকে গরু আসেনি। দেশি পশুতেই কোরবানির চাহিদা মেটাতে হবে। তাই গরুর দাম বাড়বে এমন প্রচার শেষ পর্যন্ত ব্যাপারিদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারত কিংবা মিয়ানমার থেকে সেভাবে গরু না আসলেও প্রান্তিক কৃষক ও খামারিরা যে বিপুলসংখ্যক গবাদি পশু সরাসরি চট্টগ্রামের হাটগুলোতে এনে জড়ো করেছেন তা চাহিদার চেয়ে অনেক বেশি।
অথচ শুরু থেকেই গরুর ব্যাপারিরা তা খেয়াল করেননি। বরং শেষ সময়ে গরু সংকট হবে এমন ধারণা থেকে শুরু থেকেই তারা ছোট-বড় সব সাইজের গরুরই চড়া দর হঁকিয়েছেন। তাই স্বাভাবিকভাবেই শেষ সময়ে দরপতন ঘটেছে।’