নিউজ ডেস্ক : নি'হতদের বেশিরভাগ মা'রা যায় ছাত্র সংগঠনগুলোর সংঘ'র্ষে কিংবা প্রতিপক্ষের হা'মলায়। প্রকাশ্য দিবালোকে ক্যাম্পাসে এসব হ'ত্যাকা'ণ্ড ঘটলেও শাস্তি পায়নি জড়িতরা। অনেক মামলা ঝুলে আছে সাক্ষীর অভাবসহ নানা জটিলতায়। বিচার না হওয়াকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দুর্বলতা বলছেন শিক্ষার্থীরা।
কখনো আধিপত্য বিস্তার, কখনো টেন্ডার-চাঁদাবাজি-এমন নানা কারণে সং'ঘা'ত কম হয়নি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। আছে তুচ্ছ কারণে সাধারণ শিক্ষার্থীকে নি'র্যা'তনের ঘটনাও।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এই খু'নের শুরু ১৯৮৮ সালে। নিহতদের মধ্যে ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মী ছাড়াও আছে বেশ কয়েকজন সাধারণ শিক্ষার্থী। তবে উদ্বেগের বিষয় এসব হ'ত্যাকা'ণ্ডের একটিরও বিচার হয়নি।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, কোনো ঘটনারই বিচার হয় না, তাই বারবার র'ক্ত ঝড়ছে। কেবল ছাত্র সংগঠন নয় এসব সংঘা'তে উস্কানী জোগায় শিক্ষকদের রাজনীতিও। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জাকির হোসেন বলেন, জাতীয় রাজনীতি এবং শিক্ষকদের রাজনীতির কারণেও ঘটছে নানা ধরণের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন টিপু বলেন, রাজনীতির নোংরামি থেকে নিজেদের বের হয়ে আসতে হবে। তা না হলে এমন ঘটনা পুনরায় ঘটবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শিরীণ আখতার বলেন, ক্যাম্পাসে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনারোধে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি এ পর্যন্ত সংঘটিত সব হ'ত্যাকা'ণ্ডের বিচার হওয়া উচিত।-চ্যানেল টোয়েন্টিফোর