আন্তর্জাতিক ডেস্ক: জানা গিয়েছে, ভূমিকম্পের সময়ে তিনি বহুতলে ছিলেন। কম্পন অনুভূত হওয়ার পরই তিনি আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। দ্রুত বহুতল থেকে সিঁড়ি দিয়ে নেমে আসতে থাকেন। পায়ের ভারসাম্য হারিয়ে হুড়মুড়িয়ে পড়ে যান তিনি। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই মৃত্যু হয় তাঁর। অন্যদিকে, শিলিগুড়িতেই একটি বাড়িতে ভূমিকম্পের জেরে ফাটল ধরেছে বলে খবর এসেছে।ভূমিকম্পে নিভে গেলো প্রাণ, জানুন কোথায় কী ক্ষতি হলো?
বুধবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ৫২ মিনিটে ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে অসম, উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। কলকাতাতেও বেশ ভালো ভাবে কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৫। ২০-২৫ সেকেন্ট কম্পন অনুভূত হয়। জানা গিয়েছে, অসমের কোকরাঝাড়ে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৩ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পের উত্সস্থল।
বিশেষত উত্তরবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই কম্পন বেশি বোঝা যায়। সিকিম, মেঘালয়, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, মালদহে বেশ ভালো কম্পন অনুভূত হয়। কেঁপে ওঠে মুর্শিদাবাদও।
দিনের একেবারেই ব্যস্ত সময়। অফিস-কাছারি, স্কুল কলেজের জন্য রওনা দিয়েছেন সবাই। কেউ বা অফিস পৌঁছেও গিয়েছিলেন। আচমকাই কম্পনে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সকলে। সল্টলেক তথ্য প্রযুক্তি তালুকেও একই চিত্র। বহু মানুষ আতঙ্গে বহুতলের নীচে জড়ো হন।
এমটিনিউজ২৪.কম/হাবিব/এইচআর