আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সোমবার রাতে গালওয়ান উপত্যকায় এই সংঘ'র্ষ হয়। উভয় পক্ষ পাথর ও রড় নিয়ে একে অপরের উপর আ'ক্রমণ করে। পাঁচ দশকের মধ্যে এটাই দেশ দুইটির মধ্যে সব চেয়ে বড় সংঘ'র্ষ। এনডিটিভি
মঙ্গলবার সকালে ভারত বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিহ'তদের মধ্যে একজন কর্নেল রয়েছেন। দেশটি এ সং'র্ষের জন্য চীনকে দা'য়ী করে বলেছে, চীনা সেনারা নিয়ন্ত্রণ রেখা অতি'ক্রম করেছিলো। যদিও চীন হ'তাহ'ত বা সংঘ'র্ষের বিষয়ে কোনও বিবৃতি দেয়নি। দেশটি বলছে, ভারতীয় সেনারা সীমান্ত অ'তিক্রম করে চীনে ঢু'কে পড়েছিলো।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সরবরাহ করা ছবিতে দেখা গেছে, সংঘ'র্ষের পর ভারতের সেনারা বিপুল সামরিক যান নিয়ে গালওয়ান উপত্যকায় অবস্থান নিয়েছে। এদিকে মঙ্গলবার উ'ত্তেজনা প্রশমনে উভয় পক্ষের সিনিয়র সামরিক প্রতিনিধিরা বৈঠক করেছেন। তবে বৈঠকের ফলাফল জানা যায়নি।
বেইজিং প্রশাসনের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে চীনের দ্য গ্লোবাল টাইমস চীনের পাঁচ চীনা সেনা নিহত এবং ১১ জন আহ'ত হওয়ার কথা জানিয়েছে। সর্বশেষ ১৯৬২ সালে এই দুই দেশ সীমান্ত যু'দ্ধে লি'প্ত হয়।
নিহ'তদের মধ্যে ভারতীয় তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- কর্নেল সন্তোষ বসু, হাবিলদার পলওয়ানি ও সেপোয় ওঝা। তারা দেশের ভূখন্ড রক্ষায় জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির কাছাকাছি থাকায় আহ'তরা দ্রুত মা'রা গেছেন বলে মঙ্গলবার রাতে বিবৃতিতে জানিয়েছে দিল্লি। প'রিস্থিতি শা'ন্ত রয়েছে। সংঘ'র্ষে বেশ কয়েকজন আহ'ত হয়েছেন। মৃ'তের সংখ্যা বাড়তে পারে আশ'ঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। দ্য হিন্দু