ঢাকা : নগরীর বিভিন্ন সম'স্যা দেখতে বের হয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। রবিবার সকাল পৌনে ৭টার দিকে উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর থেকে ডিএনসিসির বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নিয়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকার পরিচ্ছন্নতা, ম'শক নি'ধ'ন, সড়ক মেরামত, চলমান উন্নয়নমূলক কাজ, অ'বৈ'ধ ফুটপাত দ'খ'ল, অ'বৈ'ধ বিজ্ঞাপনী সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড ইত্যাদি পরিদর্শন করেন তিনি।
উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর থেকে শুরু হয় এই পরিদর্শন। এরপর মিরপুর, কচুক্ষেত, মগবাজার, গুলশান হয়ে বনানীতে শেষ হয় বিশেষ এই কার্যক্রম। সকাল সাড়ে ৭টায় উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরে যান মেয়র আতিক। সেখানে একটি বাড়ির সামনে অবৈ'ধভাবে ফুটপাত দ'খ'ল করে নির্মাণ সামগ্রী রাখায় ক্ষো'ভ প্রকা'শ করেন তিনি। এ সময় তিনি বাড়ির মালিকের বি'রু'দ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দে'শ দেন।
এরপর উত্তরা পশ্চিম থানার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় থানার পাশে ডাম্পিং করে রাখা গাড়িতে পানি জমে তাতে এডিস মশার লা'র্ভা জন্মেছে কিনা- তা পরীক্ষা করেন। থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তাকে তিনি এ বিষয়ে স'ত'র্ক থাকার পরা'মর্শ দেন। এর পর উত্তরায় খিজির খাল পরিদর্শন শেষে সকাল ৮টায় মিরপুরের কালশী খাল এবং আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করেন মেয়র।
কালশী এলাকার আশেপাশের গলিতে রাস্তা ও ফুটপাত দ'খ'ল করে দোকান বসানোর কারণে তিনি ক্ষু'ব্ধ হন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ডিএনসিসি কর্মকর্তাদের নির্দে'শ দেন। কালশীতে প্রেস ব্রিফিংয়ে আতিকুল ইসলাম বলেন, এরপর পরিদর্শনে বের হলে সঙ্গে ম্যাজিস্ট্রেট ও ট্রাক, লোডার, বুলডোজার ইত্যাদি থাকবে। সড়ক ও ফুটপাতের ওপর নির্মাণসামগ্রী, দোকান বা অন্য কিছু পেলে তা সাথে সাথে নিলামে বিক্রি করা হবে। আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে আমরা এ অ'ভিযা'ন শুরু করব।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে মেয়র বলেন, আপনারা দেখেছেন সুন্দর ফুটপাতের ওপর নির্মাণসামগ্রী রেখে তা ন'ষ্ট করা হচ্ছে। এই শহরে এগুলো ব'রদা'শত করা হবে না। ১ অক্টোবর থেকে আমরা ঝু'ল'ন্ত তারের বি'রু'দ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে রাজস্বের আওতা বাড়ানোর জন্য চিরুনি অ'ভিযা'ন শুরু হবে।