ঘোষিত ক'ঠোর লকডাউনের সময় রফতানিমুখী কারখানা বিশেষ করে পোশাক কারখানা এর আওতামুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে উদ্যোক্তারা। এক্ষেত্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজস্ব পরিবহণ ব্যবস্থায় এনে উৎপাদনে থাকতে চান তারা।
উদ্যোক্তারা বলছেন, কারখানা বন্ধ হলে শিপমেন্ট বন্ধ হবে এতে ব্যাংক তাদের টাকা দেবে না। তাছাড়া আসন্ন ঈদে কর্মীদের বেতন-বোনাসসহ আগামী মাসের (জুলাই) ১৫ দিনের বেতন দেয়াও তাদের পক্ষে সম্ভব হবে না। এ অবস্থা বিবেচনায় রফতানিমুখী কারখানা লকডাউনের আওতার বাইরে আনার দাবি জানিয়েছেন তারা।
পোশাক মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর একাধিক সদস্য মনে করেন, তৈরি পোশাক কারখানা এই লকডাউনের বাইরে থাকা উচিত। কারখানা বন্ধ হলে শ্রমিকরা গ্রামে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে বিশৃ'ঙ্খলা তৈরি হবে, আক্রা'ন্তের হার বৃদ্ধি পাবে। কারখানা খোলা থাকলে কারখানা সংলগ্ন এলাকার শ্রমিক ও নিজস্ব পরিবহণে কর্মরতদের এনে উৎপাদনে থাকতে চায় মালিকপক্ষ।