স্পোর্টস ডেস্ক : ২১ ফেব্রুয়ারির ইতিহাস বুকে নিয়ে বাংলাদেশে ইতিহাস রচনা হবে আরও একবার। ২৪ ফেব্রুয়ারি। ক্রিকেটার ইতিহাস। ৫০ ওভারের নয়, এশিয়া কাপ প্রথমবার টি-টোয়েন্টিতে। ২৪ থেকে ৬ মার্চ আবারও চার ছক্কা হৈ হৈ, বল গড়াইয়া গেল কই।
শেরে বাংলার আকাশ থেকে ধেয়ে আসা হুঙ্কার ছড়িয়ে পড়বে উপমহাদেশেও। শুধু উপমহাদেশই বা বলব কেন? গোটা ক্রিকেট বিশ্বই সে আওয়াজে মুখোরিত হবে। ৭টি দল। একটা ট্রফি। ১২ দিনের টানটান উত্তেজনা, ঘটন-অঘটন। প্রথমে কোয়ালিফায়ার রাউণ্ড। শেষ হবে ৬ মার্চ ফাইনাল দিয়ে। শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে এশিয়া কাপ ২০১৬ টি-টোয়েন্টি ফাইনাল।
২০১৫ সালে সবাইকে চমকে চমক দিয়েছিল বাংলাদেশ। এর আগেও একবার এশিয়া কাপে ফাইনালে অল্পের জন্যে পাকিস্তানের কাছে হারলেও এবার ঘরের মাঠে ফেভারিট রয়েল বেঙ্গল টাইগাররাই।
তবে টি-২০ ফরমেটে বর্তমানে এক নম্বর দল টিম ইন্ডিয়া, এই পরিসংখ্যান যে কোনও দলের কাছেই চিন্তার। পিছিয়ে নেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন লঙ্কান ব্রিগেডও। শেষবারের এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান এবার ডার্ক হর্স।
এশিয়া কাপের চার দাবিদারের দল...
ভারত : মহেন্দ্র সিং ধোনি (অধিনায়ক), শেখর ধাওয়ান, রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, যুবরাজ সিং, রবীন্দ্র জাদেজা, হার্দিক পান্ডিয়া, রবিচন্দ্র আশ্বিন, জসপ্রীত বোমরা, আশিস নেহেরা, সুরেশ রায়না, আজিঙ্কা রাহানে, হরভজন সিং, মোহাম্মদ সামি, পভন নেগি।
বাংলাদেশ : মাশরাফি মোর্তুজা (অধিনায়ক), শাকিব আল হাসান, ইমরুল কায়েস, মিঠুন, মাহম্মদুল্লাহ্ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিম, সৌম্য সরকার, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান, আল-আমিন, তাসকিন আহমেদ, আরাফাত সানি, আবু হায়দার, নুরুল হাসান।
শ্রীলঙ্কা : লাসিথ মালিঙ্গা (অধিনায়ক), অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজ (সহ অধিনায়ক), দীনেশ চান্দিমাল, তিলকরত্নে দিলশান, নিরোশান ডিকওয়েলা, শিহান জয়সূর্য, মিলিন্দা সিরিওয়ারদেনা, চামারা কাপুগেদারা, নুয়ান কুলশেকেরা, দুশমানথা চামিরা, থিসারা পেরেরা, সুচিত্রা সেনানায়েকে, রঙ্গনা হেরাথ, জেফরি ভানদেরসে, দাসুন সেনানায়েকে।
পাকিস্তান : শাহিদ আফ্রিদি (অধিনায়ক), মোহাম্মদ হাফিজ, শোয়েব মালিক, উমর আকমল, সারফরাজ আহমেদ, ইম্মাদ ওয়াসিম, আনোয়ার আলি, বাবর আজম, এম নওয়াজ, ইফতিকর আহমেদ, রুম্মান রাইস, ওয়াহাব রিয়াজ, খুররাম মঞ্জুর।
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/এমটি নিউজ২৪/এসবি/এসএস