নারায়ণগঞ্জ : এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় নারায়ণগঞ্জ জেলায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮৩ জন। তবে জেলার ২১টি কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পায়নি কেউ।
জেলায় পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৭ হাজার ৮৮২। পাস করেছে ১৩ হাজার ৭০২। পাসের হার ৭৬ দশমিক ৬২।
নারায়ণগঞ্জের যেসব কলেজ থেকে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি সেসব কলেজের মধ্যে কানাইনগর সোবহানিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩১জন, পাস করেছে ২৩ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৭৪ দশমিক ১৯।
এরিবস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৯ জন, পাস করেছে ১৪ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৭৩ দশমিক ৬৮।
নারায়ণগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৪৪ জন, পাস করেছে ১৮ জন, জিপিএ-৫ পায়নি কেউ। পাসের হার ৪০ দশমিক ৯১।
নারায়ণগঞ্জ আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৯৪ জন, পাস করেছে ৬৬ জন, জিপিএ-৫ পায়নি কেউ। পাসের হার ৭০ দশমিক ২১।
ইস্টার্ন আইডিয়াল কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ২৪ জন, পাস করেছে ১২ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৫০ভাগ।
রূপগঞ্জ উপজেলা : নাবা কিশোলয় হাইস্কুলে পরীক্ষার্থী ছিলেন ২১ জন, পাস করেছে ২১ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার শতভাগ।
রূপসী নিউ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৫৬জন, পাস করেছে ৪৯ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৮৭ দশমিক ৫০।
হাজী মোহাম্মদ এখলাসউদ্দিন ভূইয়া কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ২১ জন, পাস করেছে ২১ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার শতভাগ।
মুড়াপাড়া কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩৬৯ জন, পাস করেছে ৩৫৮ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৯৭ দশমিক ২ভাগ।
আবদুল আজিজ মিয়া আয়েশা খাতুন কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৬৩ জন, পাস করেছে ৬০ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৯৫ দশমিক ২৪ ভাগ।
পূর্বাচল আদর্শ স্কুলে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৯০ জন, পাস করেছে ৬৩ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৭০ ভাগ।
আড়াইহাজার উপজেলা:কবি নজরুল স্কুল অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৬০জন, পাস করেছে ৩৬ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৬০ ভাগ।
রোকনউদ্দিন মোল্লা গার্লস অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৩২জন, পাস করেছে ৯৯ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৭৫।
সোনারগাঁও উপজেলা:হোসাইনপুর এসপি ইউনিয়ন কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১১৭ জন, পাস করেছে ১১৬ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৯৯ দশমিক ১৫ ভাগ।
সোনারগাঁও আইডিয়াল কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৯১জন, পাস করেছে ১৮৬ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৯৭ দশমিক ৩৮ ভাগ।
মেঘনা শিল্প নগরী স্কুল অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১০৭জন, পাস করেছে ৯৪ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৮৭ দশমিক ৮৫ ভাগ।
বারদি স্কুল অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৫৪ জন, পাস করেছে ৫১ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৯৪ দশমিক ৪৪ ভাগ।
ইউসুফগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৫১ জন, পাস করেছে ২৬ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৫০ দশমিক ৯৮ ভাগ।
বন্দর উপজেলা:ঢাকেশ্বরী মিলস স্কুল অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ২৬ জন, পাস করেছে ১৯ জন, জিপিএ-৫ কেউ পায়নি। পাসের হার ৭৩ দশমিক ৮ ভাগ।
হাজী ইব্রাহিম আলম চান মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলেন ২৯৭ জন, পাস করেছে ২৪৯ জন, কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। পাসের হার ৮৩ দশমিক ৮৪ ভাগ।
২০আগস্ট, ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/এমআর/এসএম