আল-আমিন শিবলী : খেলার মাঠে নামায পড়া এটা নতুন কোনো দৃশ্য নয়। এর আগে খেলার মাঠে মুসলিম ক্রিকেটারদের নামায আদায় করার এমন দৃশ্য ক্রিকেট মহল অনেকবারই দেখেছেন। বিশেষ করে আফগান বা পাকিস্তান ক্রিকেটাঙ্গণে সচরাচর দেখা যাচ্ছে খেলা বন্ধু করে আল্লাহ তালায়ার এই হুকুমটা পালন করে। আল্লাহ তায়ালার ফরজ করা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজগুলো। কিছুতেই মিস করেছেন না বিশ্বক্রিকেটাঙ্গনে কোনো মুসলিম ক্রিকেটার।তবে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান খেলোয়াড়দের মসজিদের পাশাপাশি ক্রিকেট মাঠে নামায পড়ার দৃশ্য আমরা বেশিই লক্ষ্য করেছি।
ক্রিকেট মাঠে খেলা চলাকালীন কিংবা অনুশীলনের ফাঁকে মুসলিম ক্রিকেটাররা আদায় করে নেন সৃষ্টিকর্তার সবোচ্চ বড় এই হুকুমটা। অনেক সময়ই দেখা যায় মুসলিম ক্রিকেটাররা খেলা চলাকালীন নামাজ আদায় করার জন্য ম্যাচ রেফারির কাছ থেকে এক্সট্রা সময় চেয়ে নেয়। কিংবা বিরতিতে গিয়ে নামায একসঙ্গে আদায় করে নেন তারা।
নামায কালেমায়ে তাইয়্যেবার পয়লা বাস্তব আমলী স্বীকৃতি। কালেমায়ে তাইয়্যেবার মধ্যে যে দুইটি কথা স্বীকার করা হয় তা বাস্তব জীবনে মেনে চলার ট্রেনিংই হলো নামায। কালেমা ও নামাযের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ। তাই আমি বলব, আপনি মুসলিম হিসেবে যতই কর্মের মাঝে ডুবে থাকেন না। মহান আল্লাহ তায়ালার এই হুকুম যেন মিস না হয় সেই দিকে লক্ষ্য রাখবেন।
২৬ জানুয়ারি,২০১৬/এমটি নিউজ২৪/আল-আমিন/এএস